ভালবাসা মানে বিশ্বাস, ভালোবাসা মানে সাহস। ভালোবাসা মানে ভয় ভেঙে বাধা পেরিয়ে কাছে আসার। আর সেই সব কাছে আসার গল্প নিয়ে সাজানো হয়েছে " কাছে আসার গল্প " ব্লগ সাইটি।☞হাজারো 'কাছে আসার গল্প' শুনতে আমাদের সাথেই থাকুন সব সময়।

Search

Latest update

Banner

24/09/2018

কাছে আসার গল্প : সিনিয়র বউ



গল্প :  সিনিয়র_বউ - সাকিব আহমেদ


-আম্মু বিয়া করমু...

-কি কইলি হারামজাদা!!!

-শিতের ভিতর একা ঘুমাইতে পারমু না।এমনিতেই শিত,তারউপরে কলেজ ছুটি।একা থাকা যায় বল।তাই বিয়া করাইয়া দাও

-হারামজাদা এই দিকে আয়,তোরে বিয়া করাইতেছি

কে যায় কার কাছে।এক দৌড়ে রুমে এসে দরজা লাগাইয়া দিলাম।ও হ্যা,আমি সাকিব আহমেদ।যদিও আম্মু বাদে সবাই আমাকে অর্ক বলেই ডাকে।

যাইহোক আমি ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি।বাবা মায়ের প্রথম সন্তান।আমার ছোট একটা বেন আছে।মিম। ।আমার কোন abcd নাই।মানে কোন গার্লফ্রেন্ড নাই।ভাবছেন,এত বড় ছেলে গার্লফেন্ড নাই।নিশ্চই পড়াশোনায় ভালো,নাহলে দেখতে ক্ষ্যাত।আমি দুইটার কোনটাই না।দেখতে মাশাল্লাহ কিন্তু পড়াশোনায় পুড়া ফাকিবাজ।এই যে,পড়াশুনা রেখে গল্প লিখতেছি।আমার জুনিয়র ভাইয়াও প্রেম করে।কিন্তু আমি!!কপাল,আজ পর্যন্ত একটা প্রেম করতে পারলাম না।যাইহোক এইবার মূল গল্পে আসি।

সকাল সকাল আম্মুর সাথে ফাজলামি করে এসে ঘুম দিলাম।এক ঘুমে দুপুর।ঘুম থেকে উঠে গোসল,খাওয়া দাওয়া করে আবার ঘুম দিলাম।ঘুম ভাঙল ছোটবোনের ডাকে।

-ভাইয়া,এই ভাইয়া।তাড়াতাড়ি উঠে রেডি হয়ে নে???

-ওই আম্মুরে গিয়া বল,আমি বাজারে যাইতে পারব না....

-বাজারে যাওয়া লাগবে না।

-তাইলে কানের ধারে আইসা ঘ্যানঘ্যান করছ ক্যান?কি হইছে??

-তুই নাকি কি বিয়া করবি???তোর জন্য মেয়ে দেখতে যাবো

-কি কস!!!
-হুমমমম

-সত্যি???মাইয়াটা কে???

-অনিকা আপু.....

-হুমমম।হইছে,এইবার ফাজলামি রাখ।আর এইখান থেকে আউট হ!!

-আরে সত্যি।আনিকা আপুর সাথে তোর বিয়ে ঠিক করছে আব্বু।রেডি হ তাড়াতাড়ি....

-তুই এইখান থেকে যাবি না আমি কানের নিচে একটা দিমু
.
এই বোনটাও না,একটা ফাজিলের ডিব্বা।সবসময় আমার সাথে ফাজলামি করে।আমি যে ওর বড় ভাই এইটা মনেই হয় না।আর অনিকা হচ্ছে আমার আব্বুর বন্ধুর মেয়ে।অনার্স ৩য় বর্ষে পড়ে।সেই রকমের রাগি আর ব্রিলিয়ান্ট মেয়ে।চোখে ইয়া বড় একটা চশমা।আমি তাকে খুব ভয় পাই।যদিও তার পিছনে,কারন আছে।

তখন আমি ক্লাস টেন এ পড়ি।অনিকা আপু আমাদের বাসায় বেড়াতে আসলে,আমাদের পাশের বাসার এক ভাইয়ার আপুকে পছন্দ হয়।তো,ভাইয়া আমাকে বলল কিছু একটা ব্যবস্থা করে যেন বিকালে আপুকে নিয়ে ঘুরতে বের হই।আমিও বিকালে আপুকে নিয়ে ঘুরতে বের হলাম।ভাইয়া রাস্তায় আপুকে প্রোপোজ করল।

তারপর,ভাইয়ার দুই গালে,আর আমার একগালে ৫ আঙুলের দাগ।সেই দাগ পুরা সাতদিন পর্যন্ত ছিল।সেই থেকেই অনিকা আপুকে ভয় পাই।তাছাড়া ছোটদের ভুল তিনি একদম দেখতে পারেন না।এই মেয়েকে যে বিয়ে করবে,তার জিবন শেষ
অনিকা আপুকে নিয়ে ছোটবোন মাঝে মাঝেই ফাজলামি করে।তাই ওর কথায় কান না দিয়া এফ বি লগ ইন করলাম।এর মধ্যেই মা এসে হাজির

-কিরে,তোরে রিতু রেডি হইতে কইছে না???

-কি মা!!তুমিও মিমের সাথে শুরু করলা??

-ফাজলামি না।তোর সত্যি সত্যি আজ বিয়ে...

-কার সাথে??

-অনিকার সাথে

-কি ইইই!!

-হুমমম।তুই তো জানোস অনিকার বাবা খুব অসুস্থ।তিনও চান,মৃত্যুর আগে তার মেয়ের বিয়ে দিতে।তাই দুপুরে তোর বাবাকে ফোন করছিল।আর সকালে তো তুই বিয়া করতে চাইলি।সেইটা তোর আব্বু শুনে ফেলছে।তাই তোর সাথেই অনিকার বিয়ে ঠিক করছে

-আরে আমিতো সকালে ফাজলামি করছিলাম...
-আমার কিছুই করার নাই।তোর আব্বু ঠিক করছে।তুই তো তোর আব্বুকে চিনোস।

-তাই বলে অনিকাকে???

-কেন?? কি হইছে??কত ভালো। কিউট একটা মাইয়া।পড়াশোনাও ভালো।

-হ!!ভাল।আমার জীবনটা শেষ।মুই বিয়া করমু না মা।
-আমি কিছু করতে পারব না।তোর আব্বুকে গিয়া বল।আমি গেলাম,তারাতারি রেডি হ।

এইটা কি হইল।শেষ পর্যন্ত কিনা আমার সাথেই অনিকা আপুর বিয়ে।অনিকা আপুর বাবা অসুস্থ তাই তারাতারি দিতে চান।আমার সকালের ফাজলামি সকালে আব্বু শুনে ফেলছে।এখন আব্বুকে কিছু বলতে পারব না।আমার আব্বু হচ্ছে বাঘ।সেই লেভেলের রাগি মানুষ।যা বলবেন,সেইটাই হবে।

যাইহোক রেডি হয়ে অনিকা আপুদের বাসায় গেলাম।গিয়ে তো আমি পুরা অবাক।কাজিও হাজির!!!ইয়া আল্লাহ।এই মেয়েকেই আমার বিয়ে করতে হবে।আমি আপুকে কয়েকবার চোখ টিপ দিলাম যাতে তার সাথে আমি কথা বলতে পাড়ি।কিন্তু চোখ টিপ দিতেই তার উল্টো টা হল।আমার দিকে রাগি লুক নিয়া তাকাইলেন।মনেহয়,আমি চুরি করে ফেলছি।

রাত ১১ টা।বিয়েটা আমাদের হয়ে গেল।অনিকা আমার রুমে।অনিকা বলছি তাই অবাক হচ্ছেন???আরে ও তো এখন আমার বউ,সিনিয়র বউ।আমি রুমের বাইরে দারাইয়া আছি।ভিতরে ডুকতে ভয় লাগছে।কি হবে ভিতরে ডুকলে???এই ভয়।
অনেকক্ষন পর ভিতরে ঢুকলাম।ঢুকে দেখি,মহারাণী আমার টেবিলে বসে পড়াশোনা করছে।আমাকে দেখে পড়া রেখে আমার দিকে আসল।আমার ডান কানটা ধরে বলল,হারামী,তখন চোখ মারছিলি কেন???

******

-উফ!!!কান ছাড়ো।বেয়াদব বৌ।স্বামীর কান ধরে
-ঐ তোর সাহস তো কম না...আমারে তুমি কইরা কইতাছোছ
-বিয়া করা বৌকে আপনি করে বলব নাকি???
-হুমমমম।আপনি করেই বলবি।
-ঐ বেয়াদব বৌ,স্বামী কে ইজ্জত দেও,নাহলে কিন্তু____
-নাহলে কি????

-জান্নাত পাবানা।মনে রাখবা স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেস্ত।
-ভালোই জ্ঞান দিতে পারোতো,দাড়াত তোর জ্ঞানগিরী ছুটাইতেছি।

-ঐ কান ছারো বলতেছি,নাহলে কিন্তু আম্মুকে ডাক দিমু...
-দে,ডাক দে...

-বলমু,তুমি আমারে নির্যাতন করতেছো??

-হারামি,আমি তোরে নির্যাতন করি।দাড়া,ডোকে আজ আমি

-দেখো ইজ্জত দিয়া কথা বল,পাঠক রা পরতেছে।সবাই ভাববে আমি ভিতু।
-তুই নিজেকে সাহসি মনে করিস নাকি??

-হুমমম।সাহসি না হলে কি তোমাকে বিয়া করতাম।
-বিয়া করছোস এইবার মজা বুঝবি।এতদিন ছোটদের থাপ্রাইতাম।আজ থেকে তোরে থাপ্রামু।

-ইয়া আল্লাহ!!!এই মাইয়া এইগুলা কি কয়??

-আল্লাহরে ডাইকা লাভ নাই।তাড়াতাড়ি মশারি টানা।আমার ঘুম পাচ্ছে।

-আমি মশারি টানাবো!!!!হাউ ফানি।তুমি টানাও
-তুই মশারি টানাবি না???

-এইতো টানাইতেছি।আজই কিন্তু শেষ।আর কোনদিন আমি টানাবো না।

-শুধু মশারু না,কাল থেকে তোকে আমার জামা কাপড় ও ধুতে হবে।
-ইয়ামপসিবল।।

-হইছে।এখন মশারি টানা।

মানুষের বিয়া নিয়া কত সপ্ন থাকে।আমারো কত সপ্ন ছিল।বিয়া,বাসর রাত।উফফ।সপ্ন গুলা সপ্নই থেকে গেল।আল্লাহ,এই মাইয়ার জন্য আমারেই পছন্দ হল।আর কোন ছেলে পাইলা না।

-কিরে,মশারি টানাইতে এতক্ষন লাগে।

-এইতো হইয়া গেছে।

মশারি টানাইয়া।পান্জাবিটা খুলে একটা গেন্জি পরে নিলাম।যখনই খাটে উঠতে যাবো তখনি
-কিরে তুই এখানে উঠতেছোস ক্যান??

-ওমা,আমি ঘুমাবো না!!!

-না,খাটে ঘুমাইতে পারবি না।বদ মতলব তাই না??

-তাইলে আমি ঘুমামু কই???

-আমি কি জানি??
আর,খবরদার,খাটে আসবি না।
ধুর এইটা মাইয়া???কথায় কথায় রাগ দেখায়।আমি এখন কই ঘুমাবো??অজ্ঞতা চেয়ারে বসে বই পড়তে লাগলাম।মহারাণী ঘুমিয়ে পড়েছে।সত্যি ঘুমন্ত অবস্হায় বৌ টা পরির মত লাগতেছে।চোখে এখন আর ইয়া বড় চশমাটা নাই।ওর কথা ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েচি মনে নাই।
ঘুম ভাঙল সকাল ৮ টায়।ঘুম থেকে উঠে দেখি আমি খাটে শোয়া।ওমা আমি খাটে আসলাম কখন।বাসায় নানুর বাসা থেকে মেহমান এসেছে।মামা,মামি,মামাতো ভাই,ভাবি আরও অনেকে।বাহিরে বের হতেই ভাবির সাথে দেখা।

-কি দেবর???বাসর কেন হল???

-সুপারররর

-একি!!!এখনও গোসল করনি???ছি:

-ওমা।গোসল কেন করব??

-যাও গোসল কর।তারপর বাহিরে এসো।
গোসল কেন করব বুঝলাম না।তারপরেও গোসল করলাম।বাসায় মেহমান এসেছে।অনেক কাজ।সারাদিন মোটামুটি ব্যস্ত ছিলাম।সন্ধায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে বের হলাম।

-কিরে মামা,বিয়া করলি,একবার জানাইলিও না??

-আরে হুট করে হয়ে গেছে

-বুঝি বুঝি।তো ট্রিট কবে দিবি??

-কালকে দিমুনে

-মামা,আমাগো রাইখা বাসর কইরা ফালাইলি??

-কি কইলি হারামি???তোগো আমার বাসর ঘরে নিমু নাকি।

-আরে ব্যাটা,আমরাতো কেউ বিয়া করি নাই।তুই করছোস।সেইটা বল্লাম।

-তুই তোর আব্বারে গিয়া ক বিয়া করাইতে দিতে।তাইলেই বিয়া করাইয়া দিবো।

-হইছে চল,লেক পাড়ে যাই।ঔখানে জাহিদরা অপেক্ষা করতেছে।

-ওকে চল।

বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়া রাত ১০ টায় বাসায় ফিরলাম।মেহমানরা চলে গেছে।বাসায় আব্বু,আম্মু,রিতু,অনিকা আর আমি।রুমে গিয়া ড্রেস চেন্জ করব তখনই বৌ এসে হাজির
-কিরে কই ছিলি এতক্ষণ???

-না মানে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে গেছিলাম।

-আড্ডা???রাত ১০ টা পর্যন্ত আড্ডা???

হারামি,তুই আর কোনদিন যদি সন্ধা ৬ টার পর বাহিরে থাকলে থাপ্রাইয়া দাত যে কয়টা আছে ফালাইয়া দিমু।কয়দিন পর পরিক্ষা আর উনি বাহিরে ঘুরে।
-
-হাত মুখ ধুইয়া খাইতে যা।

-তুমি খাবানা???

-আমি তো আর আপনার মত ঘুরি না।আমি খাইছি

-কি!!!স্বামী রে রাইখা খাইতে পারলা???

-আইছে আমার স্বামী।ঐ আমার বর হওয়ার কোন যোগ্যতা আছে??

-ঐ আমি তোমার থেকে কোন অংশে কম নই।

-হইছে হইছে।এখন ঘ্যানঘ্যান করিস না।খাইতে যা।আমি পরবো
-ওকে

এই মাইয়ার কাছে আমার কোন মুল্যই নাই।কি মনে করে নিজেকে? হতে পারি আমি ওর জুনিয়র।তাতে কি??যাইহোক,হাতমুখ ধুইয়া রাতের খাবার খেতে গেলাম।মা আমাকে টেবিলে বসতে বলল,সে খাবার গরম করে নিয়া আসতেছে।
আমি টেবিলে বসে একটা আপেল ফল কাটার ছুরি দিয়ে কেটে খাচ্ছি।অন্যমনষ্ক হয়ে আপেল কাটতে গিয়ে ডান হাতের আঙুলে ছুরিটা লাগে।অনেকটা কেটে গেছে।আমার ডাক শুনে আম্মু ছুটে আসল। অনিকাও আসল।বাসায় ফাস্ট এইড থাকায় অনিকা ব্যান্ডেজ করে দিল।আমাকে রুমে গিয়ে শুয়ে থাকতে বলল। কিছুক্ষন পর অনিকা খাবার নিয়ে আসল।

-আমি খাবোনা..

-ঐ তাড়াতাড়ি খা।নাইলে কিন্তু

-কেমনে খাব??আমার হাত তো কাটা।তুমি খাওয়াইয়া দাও

-আমি পারবো না


-তাইলে আমিও খাব না।

-আয় দিচ্ছি।

বৌ টা আমাকে খাইতে দিচ্ছে।সত্যি এর থেকে আর রোমান্টিক কি হতে পারে।বৌ এর হাতে খাওয়া,এটাও একটা কপাল যা সবাই পায় না।খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে গেলাম।পরেরদিন আমার খুব জ্বর হল।৩দিন সেই জ্বর থাকল।এই তিনদিন অনিকা বোধহয় ঘুমায় নাই।সারাক্ষন আমার কাছেই থাকে।কিছুক্ষন পর পর কপালে পট্টি ভিজিয়ে দিয়ে দেয়।আমার গোসল করা,কাপড় ধোয়া,খাবার খাওয়ানো,ঔষধ খাওয়ানো সব অনিকাই করে।

তিনদিন পর রাতের বেলা।অনিকা আমাকে খাবার খাওয়াইয়া যেতে লাগলো।আমি অনিকার হাতটা ধরে বল্লাম
-কই যাও

-প্লেট টা রাইখা আসি।আর ঔষধ নিয়া আসি।

-আমার ঔষধ লাগবে না।

-কেন??ঔষধ না খেলে ভালো হবি নাতো।

-আমার ঔসধ লাগবে না।তুমি একটু আদর কর।তাইলেই আমি ভালো হয়ে যাব।

এইটা বলেই ওর হাতটা ধরে আমার দিকে টান দিলাম।ও এসে আমার বুকের উপর পরল।ওর কপালে একটা চুম্বন একে দিলাম।ও আমাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরেছে।
-কখনো ছেড়ে যাবিনাতো??

-নাহ কখনো ছেড়ে যাব না।

-খুব ভালোবাসি রে তোকে

-আমিও আমার সিনিয়র বো টাকে খুব ভালোবাসি।
-হুমম।এইবার ছাড়।ঔষধ নিয়ে আসি
-বল্লামতো,ঔষধ লাগবে না।তুমি আদর করলেই হবে।

-আগে ঔষধ খাবি তারপর আদর।
-ওকে।তাড়াতাড়ি আসবা।
যাক শেষ পর্যন্ত আমাদের ইয়ে টা হয়ে গেল।সিনিয়র বৌ পেয়ে আমি খুব খুশি।সিনিয়র বৌ যেমন আদরেও সেরা,তেমনি শাষনেও সেরা।আমি আমার বৌ কে নিয়ে বেশ সুখেই আছি।তাই আসুন,সিনিয়র কে বিয়ে করি,সুখি সমৃদ্ধ দেশ গড়ি।


                             সমাপ্ত

         * কমেন্ট বক্সে অবশ্যই কমেন্ট করে
    জানাবেন গল্পটি কেমন লাগব.....ধন্যবাদ *

ভালোবাসা বিষয়ক টিপস -১০

love-tips ♥ তুমি পাশে নেই তবুও তোমায় অনুভব করি। তুমি আমার হবে না জানি তবুও তোমার পথ চেয়ে আছি। সপ্ন সত্যি হবে না জানি তবু তোমায় নি...